দেখতে দেখতে কেটে গেল চারটি বছর। পথচলার এই দিনগুলোতে প্রায় ১০ হাজার কন্টেন্ট তৈরি করেছি আমরা। স্মৃতির ডানায় চড়ে পেছনে তাকিয়ে দেখতে চাইছি ফেলে আসা সময়টাকে, আর তাই এগিয়ে চলোর চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আমাদের বিশেষ এই আয়োজন- 'ফিরে দেখা চার বছর'। এই পর্বে থাকছে সিনেমা নিয়ে এগিয়ে চলোতে প্রকাশিত সেরা পাঁচটি লেখা।

“এ মিউজিক্যাল অ্যান্ড স্পিরিচুয়াল জার্নি উইথ রকস্টার”

রকস্টারের মিউজিক নিয়ে ব্যবচ্ছেদ করা এই লেখাটা এগিয়ে চলোর ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা একটা লেখা। এ আর রেহমানের সঙ্গে মিলে পরিচালক ইমতিয়াজ আলি গানের মাধ্যমে সুরেলা প্রতিবাদ আর স্রষ্টার সঙ্গে নৈকট্যকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, এর মতোই অনবদ্য এই লেখাটিও।

লেখাটি পড়ুন এই লিংকে ক্লিক করে

লিখেছেন- মেহেদী হাসান মুন

ঋতুপর্ণ ঘোষ: বাঙালির ড্রয়িংরুমে ঢুকে ভ্রান্ত বিশ্বাসের প্রাচীর ভেঙেছিলেন যিনি!

ঋতুপর্ণ ঘোষ পুরুষ না মহিলা? দীর্ঘদিন কলকাতার সিনেজগতে বিশাল এক প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে ছিল এই বাক্যটা। ঋতুপর্ণ পুরুষ না মহিলা, সেটা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই, ছিলোও না। ঋতুপর্ণ একজন পরিপূর্ণ মানুষ, মেধাবী এক নির্মাতা, স্রোতের প্রতিকূলে চলা সাহসী এক যোদ্ধা। 

লেখাটি পড়ুন এই লিংকে ক্লিক করে

লিখেছেন- সাইদুজ্জামান আহাদ

আয়নাবাজি এক্সক্লুসিভ উইথ অমিতাভ রেজা

আয়নাবাজি মুক্তির প্রাক্কালে অমিতাভ রেজার বিশেষ এক ইন্টারভিউ। অকপটে মনের দুয়ার খুলেছেন, ক্যাজুয়াল এপ্রোচে বলেছেন দারুণ সব কথা, যা এখনো প্রাসঙ্গিক। স্টোরিটেলিংয়ের কথা বললে এখনো অনেকেই এই ইন্টারভিউটিকে এগিয়ে চলোর অন্যতম সেরা কন্টেন্ট বলে মনে করেন।

লেখাটি পড়ুন এই লিংকে ক্লিক করে

ইন্টারভিউটি নিয়েছেন- সৈয়দ নাজমুস সাকিব

এমন কী আছে মালায়ালাম মুভির মাঝে?

চোখ ধাঁধানো রুপ নাই। গ্ল্যামারের ছড়াছড়ি- সেটাও বলা যাবে না। দেখতে শ্যামলা, অনেক ক্ষেত্রে ময়লাই বলা চলে। অনেক নায়িকার মুখের উপর আবার পিম্পল। চুল চকচকে, পলিশ, সিল্কি, কালার করা নাই। আর পোশাক আশাক? সুকুমার রায়ের মতো বলা যায়- 'গরীব বেজায়, কষ্টে–সৃষ্টে দিন চলে যায়।'

লেখাটি পড়ুন এই লিংকে ক্লিক করে 

লিখেছেন- শাখাওয়াত হোসাইন মুন্না

প্যারাসাইট সিনেমা ও কসকোর মেটাফোরিক্যাল গল্প!

সিনেম্যাটিক ব্রিলিয়ান্স, অভিনেতাদের অসামান্য অভিনয়, ক্যামেরার দুর্দান্ত কাজ, বং জন হুর আউট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড ডিরেকশন সব মিলিয়ে শ্রী বৃদ্ধি করেছে গল্পের। যে গল্পটা আমাদের যাপিত জীবনের, যে গল্পটা পরজীবীদের।

লেখাটি পড়ুন এই লিংকে ক্লিক করে

লিখেছেন- মেহেদী হাসান মুন

(বিঃদ্রঃ সেরার মানদণ্ড হিসেবে আমরা বিবেচনা করেছি দুটি ফ্যাক্টর- পাঠকপ্রিয়তা এবং লেখার মান। এর বাইরেও দুর্দান্ত অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে এগিয়ে চলোতে। কিন্ত স্থান সংকুলানের অভাবে সেগুলোকে এই তালিকায় জায়গা দেয়া সম্ভব হয়নি)


শেয়ারঃ


এই বিভাগের আরও লেখা